ছাড়া প্যান্ট ঝুলছে দরজায়। দূরে বৈশাখ মাস, হাঁটুজলে বাথরুম। হয়ত একটা শব্দ তুলে কোথাও রাখলাম, কে জানে নিজেই খুঁজে পাই না। এইসব কথা তোমাকে চিঠিতে লেখা যায়, মেঝেতে শুয়ে শুয়ে; বাইরে এখনো দু-একটা বাজি ফাটছে, বারান্দায় টুনিমালা। দূরে কোথাও শানাচ্ছে ঘূর্ণিঝড়, ভূমিকম্প, বলিউড। আপনারাও লিখুন, আমার চিঠিতে যেন শব্দ সংখ্যা ঠিকঠাক থাকে, পরিমান মত রস ও গাম্ভীর্য। এলোমেলো অক্ষরসমূহ দেওয়াল হওয়ার হয়ে ওঠার আগেই ব্লগ শেষ হয়ে যায়, কেমন এক ধোকলা রাত, নিঃসঙ্গ স্পন্জি।
Wednesday, May 24, 2006
লেখালেখি বা খেলাধুলা
প্রথম পাতা:
তুই এখন মরচে ধরা জুবুথুবু একটা বুড়ি৷ ঐ কুঁচকে ফুঁচকে আছে দুই/একটা যতিচিহ্ন৷ মা রে,আয় তোর একটু স্ট্যাটাস
বদলাই৷ চল,বেলা যে পড়ে এলো৷
তার মানে একটা মাথা ছিল৷ কান টানলে মাথা, বা মাথা টানলে কানের মত কেস৷ মাথায় ছিল স্যার যদুনাথের আদি
ভারতবর্ষের কথা৷ দুনিয়ার তামাম খেলাওয়ালা থেকে রাস্তার মোড়ে দাঁড়ানো ঠোলাদের কথা৷ রেফারির বাঁশি ছেঁড়া আমাদের এই
খেলাধুলোয় পূর্ণিমার চাঁদ থাক ঝলসানো রুটি হয়ে৷
ভাসা ভাসা নয় পুরোপুরি ই আপনি আছেন বাংলা ভাষায়,সে নৌকাই চালান আর নরম তারে কাঁচি করুন৷ আপনার কাজ
সংযোজনের৷ ঠোঁট ফাঁক, জিভ নড়লে আপনিও সংযোজন করছেন বাংলা ভাষা৷ যোগাড় করা লেখা,অভিজ্ঞন চর্চা, মেনুকার্ড,
ক্যাশমেমো,ডাক্তারের prescription,তারপরে পাতি,পাতি,পাতি... বাংলা ভাষা চর্চা করছেন, লেখা পাঠান, ছেপে দেয়া যাবে৷
তাহলে এটা সংগৃহীত লেখা,সমুহ বাংলা চর্চার নিদর্শন৷ জানালার বাইরে যাদের মোঁষে ফোঁসে তাড়াচ্ছে, তারা কিছু অ-সিরিয়াস
বিষয় নিয়ে সিরিয়াসলি মাথা ঘামান দেখি৷ লিখে ফেলুননা মিনিবাস-ট্রাকের পেছনকার সেই প্রবাদ বাক্যগুলো ,নিজের মাথাটাকে
ঝাঁকিয়ে ফাঁকিয়ে দেখুন সেগুলো কার কি পাকা ধানে মই দিচ্ছে৷ ক্লিক করুন,আসলেও আসতে পারে আমাদের দুটো খড়বিঁচ
আলি৷
আয় মা, গা-ঝাড়া দি,এই তো খেলাধুলো করার উৎক্বষ্ট সময়৷
Subscribe to:
Posts (Atom)